বান্দরবানে প্রশাসন নাকের ডকায় মাটির কাটা জমজমাট

বান্দরবানে প্রশাসন নাকের ডকায় মাটির কাটা জমজমাট

বান্দরবান প্রতিনিধি :
রবিবার (১৪জানুয়ারি) দুপুর থেকে সারাদিন বান্দরবান ৮নং ওয়ার্ড পৌরসভার হাফেজঘোনা গুহা পাহাড় এলাকায় একজন মনির আহাম্মদ নামে অবৈধ ভাবে বিশাল পাহাড় কেটে এলাকার লোকজন বসতঘর ক্ষতি করার চেষ্টায় চালায় ।
দীর্ঘদিন ধরে বান্দরবান হাফেজঘোনা ৮নং ওয়ার্ড পৌরসভার গুহা পাহাড় নামে পরিচিত হতো! এতে মনির আহাম্মদ এই ব্যক্তি অবৈধ ভাবে খাস জমি গুলো দখল চালিয়ে আসছে।
উল্লেখ্য যে, অবৈধ কার্যকলাপের নিরাপদ স্থান হওয়ায় আশেপাশে এই এলাকায় লোকজন এ পর্যন্ত বিভিন্ন কিছুর সমস্যা ভুক্ত হয়ে ছোট, বড়জনদেরকে মনির আহামদ নামে ব্যক্তি প্রভাবশালী দেখিয়ে স্থানীয় লোকজনদেরকে অত্যচার করেছে।
এ বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে এলাকাবাসীর অভিযোগ প্রশাসনের নাকের ডগায় উপেক্ষা করে এই পাহাড় কাটার চালিয়ে যাচ্ছে একটি সিন্ডিকেট চক্র তার মধ্যে অন্যতম হলো অবৈধ ভাবে জমি ভোগ দখল করে স্থানীয় লোকজনদেরকে হয়রানি করার চেষ্টায়!
এ সময় মনির আহাম্মদ এর কাছ থেকে পাহাড় কাটার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রশাসন বা,পরিবেশ অধিদপ্তর এর কার্যালয়ে কর্তৃক হতে পাহাড় কাটার অনুমোদন আছে কিনা তিনি বলেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে আবেদন করে রাগছি বলে জানান! আরও এসময় উপস্থিতি এলাকায় লোকজনদেরকে অশালীন ভাষায় মুখ দিয়ে গালাগালি করতে থাকে! স্থানীয় লোকজন তারা বলেন আমাদের বসতঘর বাড়ি নিচে পাহাড় কাটছে সামনে বৃষ্টি দিন আসছে, মাটির নরম হবে আমাদের ঘরবাড়ি গুলো ভেঙে পড়ে যাবে।তবে এই প্রভাব শালী নিজেকে প্রশাসন মনে করে আইনকে তোয়াক্কা মনে করে না!
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপস্থিত কয়েকজন জানান , তারা গভীর রাত, সকাল, সন্ধ্যায় দেখে এই অবৈধভাবে পাহাড় দখল করে এবং পাহাড় কেটে পরিবেশ ধ্বংস করার চেষ্টায়!

এ বিষয়ে মনির আহাম্মদকে মুঠোফোনে ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কল কেটে দেয়!এবিষয়ে বান্দরবান জেলার শাখার পরিবেশ অধিদপ্তরের দায়িত্বরত কর্মকর্তা মোঃ
ফখর উদ্দিনকে মোঠোফোনের ঘটনাটির অবগত করিলে তিনি বলেন এ বিষয়টি পরিবেশ অধিদপ্তর বান্দরবান শাখাতে অভিযোগ হয়েছে ঘটনারস্থলে পরিদর্শন করব বলে তিনি জানান!আরও বান্দরবান ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বাচ্চুকে তথ্যটি জানাইলে বিষয়টি আমি ঘটনারস্থলে যাইনি তবে এলাকার মানুষজন কাছ থেকে শুনেছি!

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *